HOW MUCH YOU NEED TO EXPECT YOU'LL PAY FOR A GOOD মাশরুম চাষ পদ্ধতি

How Much You Need To Expect You'll Pay For A Good মাশরুম চাষ পদ্ধতি

How Much You Need To Expect You'll Pay For A Good মাশরুম চাষ পদ্ধতি

Blog Article

মাশরুম উৎপাদনে ফসলের অবশিষ্টাংশ সহজেই পাওয়া যায়, যা কৃষক তার ক্ষেতে পুড়িয়ে দেয়।

তরমুজের চাষ পদ্ধতি। তরমুজের বিভিন্ন জাতসমূহ এবং রোগবালাই দমন →

ফসলের অবশিষ্টাংশ বাছাই করার সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে যেমন খড় কাটার আগে বা ফসলের অবশিষ্টাংশ আর্দ্র হওয়া উচিত নয়, এক বছরের বেশি বয়সী হওয়া উচিত নয় এবং ছাঁচে বা ভেজা হওয়া উচিত নয়। এটি সম্পূর্ণ শুকনো এবং তাজা হওয়া উচিত।

লেখক : শহীদুর রহমান ভূঁইয়া, মাশরুম চাষি

বাংলাদেশ তার মাশরুম চাষের হার বৃদ্ধিতে ব্যাপক অগ্রগতি করছে। বাড়িতে চাষাবাদ, বিশেষ করে, জনপ্রিয়তার বাড়ছে। বাড়িতে মাশরুম চাষ তুলনামূলকভাবে সহজ এবং সাশ্রয়ী, এবং বাংলাদেশের অনেক পরিবার তাদের খাদ্য ও আয়ের পরিপূরক হিসেবে এটি গ্রহণ করছে।

এরপর একটি পলিব্যাগের মধ্যে প্রায় দু’ইঞ্চি পুরু করে খড় বিছিয়ে নিন। তার উপর ব্যাগের ধার ঘেঁষে বীজগুলোকে ছড়িয়ে দিন।

মাশরুম মূলত বর্জ্য পদার্থ হতে উৎপন্ন হয়। জরিপে দেখা যায় যে, আমাদের দেশে প্রতি বছর ৪২০ মিলিয়ন টন কৃষিজ বর্জ্য এভাবেই পড়ে থেকে নষ্ট হয়ে যায়। যা ব্যবহার করে ২১০ মিলিয়ন টন মাশরুশ চাষ করা যেতো। আর এই ২১০ মিলিয়ন টন মাশরুশ থেকে ১০ মিলিয়ন টন প্রোটিন আমরা পেতে পারি। যা পুরো ভারতবর্ষের মতো সংখ্যাগরিষ্ঠ একটি দেশের মানুষের অপুষ্টির অভাব পূরণ করা যাবে।

পরিমাণমত শিমুল তুলা কিংবা মিলের পরিত্যক্ত তুলা একটি পাত্রে ভিজিয়ে রাখুন।

১ মিটার লম্বা, ১ মিটার চওড়া এবং ৩০ সি.মি. উঁচু তলাবিহীন কাঠের বাক্সটি পলিথিন বিছানো কাগজের ওপর রাখুন।

বাংলাদেশে বিভাগীয় ভাবে মাশরুম চাষ সেন্টার বা মাশরুম চাষ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে। যেমন: মাশরুম চাষ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ঢাকা, মাশরুম চাষ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চট্টগ্রাম ইত্যাদি। এভাবে প্রতিটি বিভাগীয় পর্যায়ে ‘মাশরুম চাষ সেন্টার’ রয়েছে। তাছাড়া, মাশরুম চাষ পদ্ধতি বইও আছে। যা থেকে আপনি মাশরুম চাষ সম্পর্কে জানতে পারবেন।

তবে গ্রাম ও শহরের উভয় স্থানের মানুষ মাশরুম চাষ করতে পারবেন। ছোট ছোট মাচা ব্যবহার করতে হবে স্পন গুলো রাখার জন্য।মাচা বাঁশ,লোহা এবং কাঠ দিয়েও তৈরি করা যাবে।

১২. মাশরুমে আছে এনজাইম, যা হজমে সহায়ক, রুচি বর্ধক ও পেটের পীড়া নিরাময় করে।

খেয়াল রাখতে হবে, জায়গাটি অন্ধকার হলেও সেখানে যাতে বাসাত চলাচল করতে পারে।

 নিয়মিত মাশরুম থেকে শারিরীক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি হয়। রক্ত সঞ্চালণ বৃদ্ধি পায় এবং সর্দি, কাশি দূর check here হয়।

Report this page